রাব্বে কায়েনাত তাঁর বান্দাকে কেমন ভালবাসেন?

<div style="text-align: justify;">এই যে প্রতি পদে পদে আল্লাহর নাফরমানি করি, আল্লাহপাক স্পষ্ট নিষেধ করে দেয়ার পরেও প্রকাশ্য শত্রু শয়তানকে আমাদের কাজে-কর্মে, চিন্তা-চেতনায় বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করি- <b>ভেবে দেখেছেন যিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন, যিনি আমাদের ভালোবাসায় নেয়ামত রাজিতে ডুবিয়ে রেখেছেন, তাঁর ভালোবাসার বান্দাগুলোর এহেন নাফরমানিতে উনার কেমন লাগে?</b></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">সেই তিনি আবার শিখিয়েও দিয়েছেন কিভাবে বান্দা শত নাফরমানির পরেও ক্ষমা চাইবে-<b> “হে আল্লাহ্, আমি আমার নিজের উপর জুলুম করে ফেলেছি। এখন আপনি যদি আমাকে ক্ষমা ও রহম না করেন, আমি ধ্বংস হয়ে যাব।”</b></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><b>বান্দাদের ভালোবেসে তাঁর প্রিয় রাসূল (ﷺ) এঁর মাধ্যমে দিয়েছেন এমন এক রাত যে একটি রাতের ইবাদত হাজার মাসের ইবাদত থেকে উত্তম।</b> </div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">তাঁর প্রিয় হাবীবের মাধ্যমে আমাদের এ রাতের বিশেষ দোয়াও শিখিয়েছেন- “<b>হে আল্লাহ, আপনি ক্ষমাশীল। ক্ষমা করতে ভালোবাসেন। আমাদের আপনি ক্ষমা করে দিন।”</b></div><div style="text-align: justify;"><u><br></u></div><div style="text-align: justify;"><u>আমরা জ্ঞানের স্বল্পতায় ভাবি- আমাদের পাপরাশি এতই গভীর যে আল্লাহ তা ক্ষমা করবেন না। এটি প্রকারান্তরে আল্লাহপাকের ক্ষমতার ওপর প্রশ্ন তোলার সামিল। </u></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">এসব কুপ্ররোচনা দূরে ফেলে আমরা যেন রব্বুল আলামীনের নিকট একান্ত মনে ক্ষমা, রহমত ও দয়া প্রার্থনার জন্য দাঁড়াতে পারি- রহমত,বরকত ও নাজাতের মাসের সমস্ত ফজিলত আমাদের নসীব হোক। <b>ফিলিস্তিনসহ নির্যাতিত সকল মুসলিম উম্মাহর ওপর শান্তি বর্ষিত হোক।</b></div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;">আমিন, বেহুরমতে সায়্যিদুল মুরসালীন রাহমাতুল্লিল আলামীন।</div><div style="text-align: justify;"><br></div><div style="text-align: justify;"><b>🖋️সৈয়দ মিফতাহুন নূর মাইজভান্ডারি </b></div>

রাব্বে কায়েনাত তাঁর বান্দাকে কেমন ভালবাসেন?

এই যে প্রতি পদে পদে আল্লাহর নাফরমানি করি, আল্লাহপাক স্পষ্ট নিষেধ করে দেয়ার পরেও প্রকাশ্য শত্রু শয়তানকে আমাদের কাজে-কর্মে, চিন্তা-চেতনায় বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করি- ভেবে দেখেছেন যিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন, যিনি আমাদের ভালোবাসায় নেয়ামত রাজিতে ডুবিয়ে রেখেছেন, তাঁর ভালোবাসার বান্দাগুলোর এহেন নাফরমানিতে উনার …

Read more »

পিতা-মাতার জন্য সন্তানের এবং সন্তানের জন্য পিতা-মাতার দোয়া

<p style="text-align: justify;"><strong>بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ</strong></p><p style="text-align: justify;"> <strong>পিতা-মাতার জন্য সন্তানের এবং সন্তানের জন্য পিতা-মাতার দোয়া</strong></p> <p style="text-align: justify;">দোয়ার মাধ্যমে সম্পর্কের দৃঢ়তা বৃদ্ধি পায়। একজন মুসলিমের জীবনের অন্যতম কর্তব্য হলো পিতা-মাতার জন্য দোয়া করা।</p> <p><div style="text-align: justify;"><strong>পিতা-মাতার জন্য আল্লাহ আমাদের শিখানো দোয়া:</strong></div> <strong><div style="text-align: justify;"><strong>رَّبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًا</strong></div></strong><div style="text-align: justify;"><strong>উচ্চারণ:</strong> রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বাইয়ানি সাগিরা।</div> <strong><div style="text-align: justify;"><strong>অর্থ:</strong> হে আমার প্রতিপালক! তুমি তাদের প্রতি দয়া করো, যেমনিভাবে তারা আমাকে শৈশবে লালন-পালন করেছেন। (সূরা আল-ইসরা: ২৪)</div></strong></p> <p style="text-align: justify;">পিতা-মাতার সঠিক দোয়া করলে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং দুনিয়া ও আখিরাতে কল্যাণ লাভ হয়।</p> <h3 style="text-align: justify;">নবীগণ যেভাবে দোয়া করেছেন</h3> <p><div style="text-align: justify;"><strong>(১) হযরত ইব্রাহিম (عليه السلام) বৃদ্ধ বয়সে দোয়া করেছেন:</strong></div> <strong><div style="text-align: justify;"><strong>رَبِّ هَبْ لِي مِنَ الصَّالِحِينَ</strong></div></strong><div style="text-align: justify;"><strong>উচ্চারণ:</strong> রব্বি হাবলি মিনাস সালিহীন।</div> <strong><div style="text-align: justify;"><strong>অর্থ:</strong> হে আমার প্রতিপালক! আমাকে সৎকর্মশীল সন্তান দান করুন। (সূরা আস-সাফফাত: ১০০)</div></strong></p> <p><div style="text-align: justify;"><strong>(২) হযরত জাকারিয়া (عليه السلام) সন্তান প্রার্থনায় দোয়া করেছেন:</strong></div> <strong><div style="text-align: justify;"><strong>رَبِّ هَبْ لِي مِن لَّدُنكَ ذُرِّيَّةً طَيِّبَةً إِنَّكَ سَمِيعُ ٱلدُّعَاءِ</strong></div></strong><div style="text-align: justify;"><strong>উচ্চারণ:</strong> রব্বি হাবলি মিল্লাদুনকা জরিয়্যাতান তইয়িবাতান ইন্নাকা সামি’উদ দু’আ।</div> <strong><div style="text-align: justify;"><strong>অর্থ:</strong> হে আমার প্রতিপালক! তুমি আমাকে তোমার পক্ষ থেকে পবিত্র সন্তান দান করো। নিশ্চয়ই তুমি প্রার্থনা শ্রবণকারী। (সূরা আলে ইমরান: ৩৮)</div></strong></p> <p><div style="text-align: justify;"><strong>(৩) সন্তানদের জন্য পিতা-মাতার শিখানো দোয়া:</strong></div> <strong><div style="text-align: justify;"><strong>رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا</strong></div></strong><div style="text-align: justify;"><strong>উচ্চারণ:</strong> রব্বানা হাবলানা মিন আজওয়াজিনা ওয়াযুররিয়্যাতিনা কুররাতা আ’ইউনিঁ ওয়াজআলনা লিলমুত্তাকিনা ইমামা।</div> <strong><div style="text-align: justify;"><strong>অর্থ:</strong> হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি আমাদের স্ত্রীদের ও সন্তানদের আমাদের চোখের শীতলতা করো এবং আমাদের মুত্তাকীদের জন্য নেতা বানাও। (সূরা আল-ফুরকান: ৭৪)</div></strong></p> <p style="text-align: justify;"><strong>আল্লাহ আমাদের সকলকে পিতা-মাতার প্রতি দোয়া করার তাওফিক দান করুন। আমিন।</strong></p> <p><div style="text-align: justify;"><strong>প্রচার:</strong> আলহাজ্ব মাওলানা ছারোয়ার পাটওয়ারী</div></p>

পিতা-মাতার জন্য সন্তানের এবং সন্তানের জন্য পিতা-মাতার দোয়া

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ পিতা-মাতার জন্য সন্তানের এবং সন্তানের জন্য পিতা-মাতার দোয়া দোয়ার মাধ্যমে সম্পর্কের দৃঢ়তা বৃদ্ধি পায়। একজন মুসলিমের জীবনের অন্যতম কর্তব্য হলো পিতা-মাতার জন্য দোয়া করা। পিতা-মাতার জন্য আল্লাহ আমাদের শিখানো দোয়া: رَّبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرًاউচ্চা…

Read more »

কিতাবঃ কুরআন সুন্নাহ’র দৃষ্টিতে ফরজ নামাজের পর হাত তুলে দোয়া ও জানাযার পর দোয়া

<ul style="text-align: left;"><li><span style="font-family: inherit; font-size: medium;"><span style="text-indent: -15px;">❏ </span><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_44.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;">কুরআন সুন্নাহ’র দৃষ্টিতে ফরজ নামাজের পর হাত তুলে দোয়া</a></span></li><li><span style="text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">লেখকঃ মুফতি আলাউদ্দিন জিহাদী</span></span></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_58.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ ফরজ নামাজের পর দোয়া</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_217.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ ফরজ নামাজের পর প্রিয় নবীজি (ﷺ) দোয়া করেছেন</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_232.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ ফরজ নামাজের পর দোয়া নিশ্চিত কবুল হয়</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_696.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ নামাজের পর ইমাম সকলের জন্য দোয়া করতে হবে</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_411.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ ফরজ নামাজের পর ১০০ বার তাসবীহ পাঠ</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_81.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ ফরজ ও সুন্নাতের মাঝে দোয়া দ্বারা পার্থক্য করতে হবে</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_49.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ ফরজ নামাজের পর উচ্চস্বরে দোয়া করা</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_337.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ ফরজ নামাজের পর ইস্তেগফার করা সুন্নাত</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_12.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ ফরজ নামাজের পর সূরা ফালাক্ব ও সূরা নাছ পাঠ</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_583.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ দলবদ্ধভাবে দোয়া করার দলিল</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_30.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ ফোকাহাদের দৃষ্টিতে ইস্তেস্কা ছাড়াও অন্যান্য দোয়া...</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_637.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ ইস্তেস্কার সালাত ছাড়া অন্যান্য দোয়ায় হাত তোলা</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_347.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ নামাজের পর দোয়ায় হাত তোলা</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_334.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি পাঠ</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_550.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ নামাজের পর দোয়া করার কারণ</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_127.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ দোয়া শেষে মুখমন্ডল মাসেহ করা</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_357.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ দেওবন্দী আলিমগণের দৃষ্টিতে ফরজ নামাজের পর দোয়া</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_813.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ ফোকাহায়ে কেরামের দৃষ্টিতে নামাজের পর দোয়া</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_70.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ প্রিয় নবীজি (ﷺ) এঁর জানাযার পর দোয়া</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_678.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ জানাযার পর দোয়া ও এস্তগফারের অনুমতি</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_627.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ প্রিয় রাসূল (ﷺ) জানাযার পর দোয়া নির্দেশ দিয়েছেন</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_301.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ প্রিয় রাসূল (ﷺ) নিজেই জানাযার পর দোয়া করেছেন</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_676.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ জানাযার পর হযরত আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) দোয়া ...</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_768.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ হযরত আলী (رضي الله عنه) জানাযার পর দোয়া করতেন</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_742.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ আব্দুর রহমান ইবনু আবী আওফ (رضي الله عنه) জানাযার...</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_113.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ হযরত উমর (رضي الله عنه) এর জানাযার পর দোয়া</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_104.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ হযরত ইবনে উমর (رضي الله عنه) জানাযার পর দোয়া করতেন</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_161.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ হযরত আবু মূসা আশয়ারী (رضي الله عنه) জানাযার পর দ...</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_317.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ হযরত ইবনে উমর ও ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) জানায...</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_241.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ জানাযাই দোয়া, তাহলে দোয়ার পরে আবার কেন দোয়া করব?</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_115.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ জানাযার পর দোয়া বিষয়ে ইমামগণের ভাষ্য</span></a></li><li><a href="https://www.sunni-encyclopedia.com/2025/03/blog-post_189.html" style="color: #0b858b; text-decoration-line: none; text-indent: -15px;"><span style="font-family: inherit; font-size: medium;">❏ জানাযার পরে দোয়া করার কিছু কারণ</span></a></li></ul>

কিতাবঃ কুরআন সুন্নাহ’র দৃষ্টিতে ফরজ নামাজের পর হাত তুলে দোয়া ও জানাযার পর দোয়া

❏ কুরআন সুন্নাহ’র দৃষ্টিতে ফরজ নামাজের পর হাত তুলে দোয়ালেখকঃ মুফতি আলাউদ্দিন জিহাদী❏ ফরজ নামাজের পর দোয়া❏ ফরজ নামাজের পর প্রিয় নবীজি (ﷺ) দোয়া করেছেন❏ ফরজ নামাজের পর দোয়া নিশ্চিত কবুল হয়❏ নামাজের পর ইমাম সকলের জন্য দোয়া করতে হবে❏ ফরজ নামাজের পর ১০০ বার তাসবীহ পাঠ❏ ফরজ ও সুন্নাতের মাঝে দোয়া দ্বারা পার…

Read more »

❏ নামাজের পর ইমাম সকলের জন্য দোয়া করতে হবে

<p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;" id="docs-internal-guid-a78cb008-7fff-0c1c-2156-dcbc6e9c0f4a"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; color: rgb(255, 0, 0); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">❏ নামাজের পর ইমাম সকলের জন্য দোয়া করতে হবে</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">ইমাম সাহেব নামাজের ইমামতি করে দোয়ার সময় সকলের জন্য দোয়া করার কথাই প্রিয় নবীজি (ﷺ) বলেছেন। যেমন :</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">এ বিষয়ে সহীহ্ রেওয়ায়েতে উল্লেখ আছে, ইমাম ইবনু মাজাহ, ইমাম তিরমিজি, ইমাম আবু দাউদ, ইমাম বাজ্জার, ইমাম আহমদ, ইমাম বায়হাক্বী (رحمة الله عليه) প্রমূখ বর্ণনা করেছেন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ قَالَ: حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ عَيَّاشٍ قَالَ: حَدَّثَنِي حَبِيبُ بْنُ صَالِحٍ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ شُرَيْحٍ، عَنْ أَبِي حَيٍّ المُؤَذِّنِ الحِمْصِيِّ، عَنْ ثَوْبَانَ، عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ:.. وَلاَ يَؤُمَّ قَوْمًا فَيَخُصَّ نَفْسَهُ بِدَعْوَةٍ دُونَهُمْ، فَإِنْ فَعَلَ فَقَدْ خَانَهُمْ  </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">-“হযরত ছাওবান (رضي الله عنه) বলেন, রাসূলে পাক (ﷺ) বলেছেন: যে ব্যক্তি ইমামতি করে সে যেন দোয়ার সময় অন্যদের বাদ দিয়ে কেবল নিজের জন্য দোয়া না করে। যদি সে এরূপ করে তবে সে যেন মুক্তাদীদের সাথে খিয়ানত করল।”</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৯২৩; তিরমিজি শরীফ, হাদিস নং ৩৫৭; সুনানে আবী দাউদ, হাদিস নং ৯০; মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং ২২৪১৫; মুসনাদে বাজ্জার, হাদিস নং ৪১৮০; ইমাম তাবারানী: মুসনাদে শামেঈন, হাদিস নং ১০৪২; ইমাম বায়হাক্বী: শুয়াবুল ঈমান, হাদিস নং ১০৬৭০; ইমাম বাগভী: শরহে সুন্নাহ, হাদিস নং ৬৪১;) </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">ইমাম তিরমিজি (رحمة الله عليه) হাদিসটিকে حَدِيثُ ثَوْبَانَ حَدِيثٌ حَسَنٌ -“ছাওবান (رضي الله عنه)’র হাদিসটি ‘হাছান’। এই হাদিস সম্পর্কে ইমাম বাগভী (رحمة الله عليه) বলেন, هذا حديث حسن. -“এই হাদিস হাছান।” </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">এ বিষয়ে আরেকটি রেওয়ায়েত উল্লেখ করা যায়, ইমাম আহমদ, ইমাম বায়হাক্বী (رحمة الله عليه) বর্ণনা করেছেন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">حَدَّثَنَا زَيْدُ بْنُ الْحُبَابِ، حَدَّثَنِي مُعَاوِيَةُ بْنُ صَالِحٍ، حَدَّثَنِي السَّفْرُ بْنُ نُسَيْرٍ الْأَزْدِيُّ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ شُرَيْحٍ الْحَضْرَمِيِّ، عَنْ أَبِي أُمَامَةَ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ قَالَ... وَلَا يَؤُمَّنَّ أَحَدُكُمْ فَيَخُصَّ نَفْسَهُ بِالدُّعَاءِ دُونَهُمْ، فَمَنْ فَعَلَ فَقَدْ خَانَهُمْ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">-“হযরত আবু উমামা বাহেলী (رضي الله عنه) বলেন, রাসূলে পাক (ﷺ) বলেছেন: যে ব্যক্তি ইমামতি করে সে যেন দোয়ার সময় অন্যদের বাদ দিয়ে কেবল নিজের জন্য দোয়া না করে। যদি সে এরূপ করে তবে সে যেন মুক্তাদীদের সাথে খিয়ানত করল।” </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">(মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং ২২২৪১; ইমাম বায়হাক্বী: মারেফাতুস সুনান ওয়াল আছার, হাদিস নং ৬৯৭১; ইমাম বায়হাক্বী সুনানে কুবরা, হাদিস নং ৫৩৪৮;)</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">অনুরূপ আরেকটি রেওয়ায়েত উল্লেখযোগ্য, ইমাম বায়হাক্বী (رحمة الله عليه) বর্ণনা করেছেন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">أَخْبَرَنَا أَبُو زَكَرِيَّا بْنُ أَبِي إِسْحَاقَ الْمُزَكِّي، أنبأ أَبُو بَكْرٍ أَحْمَدُ بْنُ سَلْمَانَ النَّجَّادُ بِبَغْدَادَ، ثنا يَحْيَى بْنُ جَعْفَرِ بْنِ الزِّبْرِقَانِ، أنبأ يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، أنبأ أَصْبَغُ بْنُ زَيْدٍ، ثنا مَنْصُورٌ، عَنْ ثَوْرِ بْنِ يَزِيدَ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ شُرَيْحٍ، عَنْ أَبِي حُيَيٍّ الْمُؤَذِّنِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ:... وَلَا يَخُصُّ نَفْسَهُ بِدَعْوَةٍ دُونَهُمْ، فَإِنْ فَعَلَ فَقَدْ خَانَهُمْ،</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">-“হযরত আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) বলেন, নিশ্চয় আল্লাহর রাসূল (ﷺ) বলেছেন:... দোয়ার সময় অন্যদের বাদ দিয়ে শুধু নিজের জন্য খাছ দোয়া করবেনা। এরূপ করলে লোকদের সাথে খিয়ানত করা হবে।”(ইমাম বায়হাক্বী: সুনানে কুবরা, হাদিস নং ৫৩৪৯;) </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">উল্লেখিত ৩টি রেওয়ায়েত দ্বারা স্পষ্ট প্রমাণিত হয়, জামাতের ইমামতি করার পর দোয়া রয়েছে, এবং ঐ দোয়ায় সকল মুসল্লীদের জন্য দোয়া করার কথা স্বয়ং আল্লাহর হাবীব (ﷺ) তাকিদ দিয়েছেন। অথচ ওহাবীর দলেরা বলছে দোয়া নেই।</span></p>

❏ নামাজের পর ইমাম সকলের জন্য দোয়া করতে হবে

❏ নামাজের পর ইমাম সকলের জন্য দোয়া করতে হবেইমাম সাহেব নামাজের ইমামতি করে দোয়ার সময় সকলের জন্য দোয়া করার কথাই প্রিয় নবীজি (ﷺ) বলেছেন। যেমন :এ বিষয়ে সহীহ্ রেওয়ায়েতে উল্লেখ আছে, ইমাম ইবনু মাজাহ, ইমাম তিরমিজি, ইমাম আবু দাউদ, ইমাম বাজ্জার, ইমাম আহমদ, ইমাম বায়হাক্বী (رحمة الله عليه) প্রমূখ বর্ণনা করেছেন,حَ…

Read more »

❏ ফরজ নামাজের পর প্রিয় নবীজি (ﷺ) দোয়া করেছেন

<br id="docs-internal-guid-a8b1b27b-7fff-65f7-6d43-0ca087a7e09e"><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; color: rgb(255, 0, 0); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">❏ ফরজ নামাজের পর প্রিয় নবীজি (ﷺ) দোয়া করেছেন</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">প্রিয় রাসূল পাক (ﷺ) প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর দোয়া করেছেন ও দোয়া করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। যেমন:</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">এ বিষয়ে সহীহ্ রেওয়ায়েতে আছে, ইমাম বুখারী, ইমাম আহমদ, ইমাম আবু দাউদ, ইমাম নাসাঈ, ইমাম বাজ্জার (رحمة الله عليه) প্রমূখ বর্ণনা করেছেন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">حَدَّثَنَا الْمُقْرِئُ، حَدَّثَنَا حَيْوَةُ قَالَ: سَمِعْتُ عُقْبَةَ بْنَ مُسْلِمٍ التُّجِيبِيَّ يَقُولُ: حَدَّثَنِي أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْحُبُلِيُّ، عَنْ الصُّنَابِحِيّ عَنْ مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَخَذَ بِيَدِهِ يَوْمًا، ثُمَّ قَالَ: يَا مُعَاذُ إِنِّي لَأُحِبُّكَ. فَقَالَ لَهُ مُعَاذٌ: بِأَبِي أَنْتَ وَأُمِّي يَا رَسُولَ اللَّهِ وَأَنَا أُحِبُّكَ. قَالَ: أُوصِيكَ يَا مُعَاذُ لَا تَدَعَنَّ فِي دُبُرِ كُلِّ صَلَاةٍ أَنْ تَقُولَ: اللَّهُمَّ أَعِنِّي عَلَى ذِكْرِكَ وَشُكْرِكَ وَحُسْنِ عِبَادَتِكَ </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">-“হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত, নিশ্চয় আল্লাহর নবী (ﷺ) একদিন আমার হাত ধরলেন ও বললেন: হে মুয়াজ! নিশ্চয় আমি তোমাকে ভালবাসি। ফলে মুয়াজ (رضي الله عنه) প্রিয় নবীজি (ﷺ) কে বললেন: আমার আব্বা ও আম্মা আপনার কদমে কুরবানী হোক, আমিও আপনাকে ভালবাসি। অত:পর প্রিয় নবীজি (ﷺ) বললেন: হে মুয়াজ! তোমাকে অছিয়ত করছি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরে দোয়া করবে এভাবে: “আল্লাহুম্মা আ’ইন্নী আলা জিকরিকা ওয়া শুকরিকা ওয়া হুছনী ইবাদিকা।”</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">(মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং ২২১১৯; ইমাম বুখারী: আদাবুল মুফরাদ, হাদিস নং ৬৯০; সুনানে আবী দাউদ, হাদিস নং ১৫২২; মুসনাদে বাজ্জার, হাদিস নং ২৬৬১; ইমাম নাসাঈ: সুনানে কুবরা, হাদিস নং ১২২৭; নাসাঈ শরীফ, হাদিস ১৩০৩; সহীহ্ ইবনে খুজাইমা, হাদিস নং ৭৫১; সহীহ্ ইবনে হিব্বান, হাদিস ২০২১; ইমাম তাবারানী: মু’জামুল কবীর, হাদিস নং ১১০; মুস্তাদরাকে হাকেম, হাদিস নং ১০১০; মুবারকপুরী: তুহফাতুল আহওয়াজী, ২য় খন্ড, ১৬৯ পৃঃ;) </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">এ বিষয়ে অপর হাদিসে উল্লেখ আছে, ইমাম বুখারী ও মুসলীম, ইমাম তিরমিজি, ইমাম ইবনে মাজাহ (رحمة الله عليه) প্রমূখ বর্ণনা করেছেন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ: حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَبْدِ المَلِكِ بْنِ عُمَيْرٍ، عَنْ وَرَّادٍ، كَاتِبِ المُغِيرَةِ بْنِ شُعْبَةَ، قَالَ: أَمْلَى عَلَيَّ الْمُغِيرَةُ بْنُ شُعْبَةَ فِي كِتَابٍ إِلَى مُعَاوِيَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَقُولُ فِي دُبُرِ كُلِّ صَلَاةٍ مَكْتُوبَةٍ: لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ، اللَّهُمَّ لَا مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ، وَلَا مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ، وَلَا يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">-“হযরত মুগিরা ইবনে শুবা (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত, নিশ্চয় নবী করিম (ﷺ) প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর বলতেন: “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুল্কু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লে শায়ইন কাদির, আল্লাহুম্মা লা মানেয়া লিমা আতায়তা ওয়ালা মুতিয়া লিমা মানায়াতা ওয়ালা ইয়ানফাউ জাল জাদ্দি মিনকাল জাদ্দু।”</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">(সহীহ্ বুখারী শরীফ, ১ম খন্ড, ১১৭ পৃঃ হাদিস নং ৮৪৪; সহীহ্ মুসলীম, ১ম খন্ড, ২১৮ পৃঃ; আবু দাউদ; তিরমিজি, ১ম জি: ৬৬ পৃঃ; সুনানে নাসাঈ, ১ম জি: ১৫০ পৃঃ; সুনানে ইবনে মাজাহ, ৬৬ পৃঃ; মেসকাত শরীফ, ৮৮ পৃঃ; মুসনাদে আহমদ, ৩য় খন্ড, ১৭ পৃঃ; সুনানে দারেমী, ১ম খন্ড, ৩৫৯ পৃঃ; ইমাম মোল্লা আলী: মেরকাত শরহে মেসকাত, ৩য় খন্ড, ৩৫ পৃঃ;) </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">এই হাদিস দ্বারাও প্রমাণিত হয়, আল্লাহর হাবীব (ﷺ) ফরজ নামাজের পর দোয়া করতেন। অথচ ওহাবীরা এই হাদিস গুলো চোখে দেখেনা। অতএব, ফরজ নামাজের পর দোয়া নেই এরূপ কথা বলার কোন অবকাশ নেই।</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">এ বিষয়ে আরেকটি রেওয়ায়েত ইমাম বুখারী, ইমাম বাজ্জার, ইমাম আবু দাউদ, ইমাম নাসাঈ, ইমাম আহমদ (رحمة الله عليه) প্রমূখ বর্ণনা করেছেন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">حَدَّثَنَا أَبُو الْعَبَّاسِ مُحَمَّدُ بْنُ يَعْقُوبَ، ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سِنَانٍ الْقَزَّازُ، ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الصَّلْتِ، ثَنَا عُمَرُ بْنُ مِسْكِينٍ، عَنْ نَافِعٍ، عَنْ أَبِي أَيُّوبَ الْأَنْصَارِيِّ، قَالَ: مَا صَلَّيْتُ وَرَاءَ نَبِيِّكُمْ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَّا سَمِعْتُهُ حِينَ يَنْصَرِفُ مِنْ صَلَاتِهِ يَقُولُ: اللَّهُمُ اغْفِرْ لِي أَخْطَائِي وَذُنُوبِي كُلَّهَا أَنْعِمْنِي وَأَحْيِينِي وَارْزُقْنِي، وَاهْدِنِي لِصَالِحِ الْأَعْمَالِ وَالْأَخْلَاقِ، فَإِنَّهُ لَا يَهْدِي لِصَالِحِهَا إِلَّا أَنْتَ، وَلَا يَصْرِفُ عَنْ سَيِّئِهَا إِلَّا أَنْتَ </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">-“হযরত আবু আউব আনছারী (رضي الله عنه) বলেন, আমি নবী করিম (ﷺ)’র পিছনে এমন কোন নামাজ আদায় করিনি যে নামাজের শেষে আমি তাঁকে বলতে শুনেছি যে, “আল্লাহুমাগফিরলী আখতাঈ ওয়া জুনুবী কুল্লুহা আনইমনী ওয়া আহইনী ওয়ারজুকনী ওয়াহদিনী লি’ছালেহলি আমালে ওয়াখলাকী ফা ইন্নাহু লাইয়াহদি লি’ছালেহিহী ইল্লা আন্তা অলা ইয়াছরিফু আন ছায়্যিইহা ইল্লা আন্তা।”</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">(মুস্তাদরাকে হাকেম, হাদিস নং ৫৯৪২; মুবারকপুরী: তুহফাতুল আহওয়াজী, ২য় খন্ড, ১৭০ পৃঃ;) </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">হাদিসটি হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (رضي الله عنه) থেকেও বর্ণিত আছে, যেমন ইমাম বাজ্জার বর্ণনা করেছেন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">حَدَّثنا أَبُو الصباح مُحَمد بن الليث، حَدَّثنا مُحَمد بن الصلت، حَدَّثنا عُمَر بْنُ مِسْكِينٍ، عَن نافعٍ، عَن ابْنِ عُمَر قَالَ: مَا صَلَّيْتُ وَرَاءَ نِبِيِّكُمْ صَلَّى اللَّهُ عَلَيه وَسَلَّم إلاَّ سَمِعْتُهُ يَقُولُ حِينَ انْصَرَفَ: اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي خَطَايَايَ وَعَمْدِي اللَّهُمَّ اهْدِنِي لِصَالِحِ الأَعْمَالِ وَالأَخْلَاقِ إِنَّهُ لا يَهْدِي لِصَالِحِهَا، ولاَ يَصْرِفُ سِيِّئَهَا إلاَّ أَنْتَ.</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">-“হযরত ইবনে উমর (رضي الله عنه) বলেন, আমি নবী করিম (ﷺ)’র পিছনে এমন কোন নামাজ আদায় করিনি যে নামাজের শেষে আমি তাঁকে বলতে শুনেছি যে, “আল্লাহুমাগফিরলী আখতাঈ ওয়া জুনুবী কুল্লুহা আনইমনী ওয়া আহ্-ইনী ওয়ারজুকনী ওয়াহদিনী লি’ছালেহলি আমালে ওয়াখলাকী ফা ইন্নাহু লাইয়াহদি লি’ছালেহিহী ইল্লা আন্তা অলা ইয়াছরিফু আন ছায়্যিইহা ইল্লা আন্তা।”</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">(মুসনাদে বাজ্জার, হাদিস নং ৫৯৯৭; মুখলেছিয়্যাত, হাদিস নং ১৮৬৮;) </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">প্রিয় নবীজি (ﷺ)’র পিছনে সাহাবায়ে কেরাম ফরজ নামাজই জামাতে আদায় করতেন। ফলে ঐ ফরজ নামাজের পরে রাসূল (ﷺ) যে দোয়া পাঠ করতেন ইহা তাঁরা শুনতেন। উল্লেখ্য যে, ঐ দোয়া রাসূল (ﷺ) উচু আওয়াজে পাঠ করতেন আর এ কারণেই সাহাবীরা পিছন থেকে ইহা শুনেছেন এবং মুখস্থ করেছেন। </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">এ বিষয়ে অপর আরেকটি হাদিসে আছে ইমাম ইবনু হিব্বান, ইমাম আবু দাউদ, ইমাম নাসাঈ, ইমাম আহমদ (رحمة الله عليه) প্রমূখ বর্ণনা করেছেন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ عَبْدِ رَبِّهِ، قَالَ: حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ مُسْلِمٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ حَسَّانَ الْكِنَانِيِّ، عَنْ مُسْلِمِ بْنِ الْحَارِثِ بْنِ مُسْلِمٍ التَّمِيمِيِّ: أَنَّهُ حَدَّثَهُمْ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قَالَ لِيَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا صَلَّيْتَ الصُّبْحَ فَقُلْ قَبْلَ أَنْ تَتَكَلَّمَ اللَّهُمَّ أَجِرْنِي مِنَ النَّارِ سَبْعَ مَرَّاتٍ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">-“হযরত মুসলীম ইবনে হারেছ ইবনে মুসলীম আত-তামেমী (رضي الله عنه) বলেন, নিশ্চয় তিনি তাঁর পিতার সূত্রে হাদিস বর্ণনা করেন, আমাকে আল্লাহর নবী (ﷺ) বলেছেন: যখন ফজরের নামাজ আদায় করবে তখন কোন কথা বলার পূর্বে ৭ বার বলবে: ‘আল্লাহুম্মা আজিরনী মিনান নার’।”</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">(সহীহ্ ইবনে হিব্বান, হাদিস নং ২০২২; মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং ১৮০৫৪; সুনানে আবী দাউদ, হাদিস নং ৫০৭৯; ইমাম নাসাঈ: সুনানে কুবরা, হাদিস নং ৯৮৫৯; ইমাম তাবারানী: আদ-দোয়া, হাদিস নং ৬৬৫; ইমাম তাবারানী: মু’জামুল কবীর, হাদিস নং ১০৫১; ইমাম বায়হাক্বী: দাওয়াতুল কবীর, হাদিস নং ১২৪; মুবারকপুরী: তুহফাতুল আহওয়াজী, ২য় খন্ড, ১৭০ পৃঃ;) </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">এই হাদিস দ্বারা স্পষ্ট প্রমাণিত হয়, ফরজ নামাজের পরে দোয়া করা স্বয়ং আল্লাহর রাসুর (ﷺ)’র আদেশ। তাই যারা ফরজ নামাজের পর দোয়াকে বিদয়াত বলে বেড়ায় তারা মূলত রাসূল (ﷺ)’র দলের অন্তর্ভূক্ত নয়, বরং তারা ইহুদী-নাছারাদের দালাল বৈ কিছুই নয়। </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">অপর হাদিসে আওলাদে রাসূল তথা নবী বংশের অন্যতম উজ্জল প্রদিপ এবং ইমামে আজম আবু হানিফা (رحمة الله عليه) এর পীর, হযরত জাফর ইবনে মুহাম্মদ ছাদিক (رضي الله عنه) বর্ণনা করেন, ইমাম ইবনু জারির আত তাবারী (رحمة الله عليه) বর্ণনা করেছেন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">وَأَخْرَجَ الطَّبَرِيُّ مِنْ رِوَايَةِ عن جَعْفَرِ بْنِ مُحَمَّدٍ الصَّادِقِ قَالَ الدُّعَاءُ بَعْدَ الْمَكْتُوبَةِ أَفْضَلُ مِنَ الدُّعَاءِ بَعْدَ النَّافِلَةِ كَفَضْلِ الْمَكْتُوبَةِ عَلَى النَّافِلَةِ</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">-“ইমাম তাবারী (رحمة الله عليه) রেওয়ায়েত বর্ণনা করেন, হযরত জাফর ইবনে মুহাম্মদ ছাদিক (رحمة الله عليه) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: নফল নামাজের পরের দোয়ার চেয়ে ফরজ নামাজের পরের দোয়া অধিক উত্তম, যেমনটি নফল নামাজের চেয়ে ফরজ নামাজ উত্তম।”</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">(ইমাম কাস্তালানী: মাওয়াহেবুল্লাদুন্নিয়া, ৪র্থ খন্ড, ১৫২ পৃঃ; ইবনে বাত্তাল: শরহে বুখারী, ১০ম খন্ড, ৯৪ পৃঃ; ইমাম ইবনে ছালেহী: সুবুলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ৮ম খন্ড, ১৭১ পৃঃ; ইমাম ইবনে হাজার: ফাতহুল বারী, الدُّعَاءِ بَعْدَ الصَّلاَةِ অধ্যায়ে ৬৩২৯ নং হাদিসের ব্যাখ্যায়, ১১তম খন্ড, ১৩৪ পৃঃ; তুহফাতুল আহওয়াজী, ৩০০ নং হাদিসের ব্যাখ্যায়;) </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">হযরত জাফর ইবনে মুহাম্মদ ছাদিক (رضي الله عنه) ছিলেন ইমামে আজম আবু হানিফা (رضي الله عنه)’র শায়েখ ও বিশিষ্ট তাবেঈ এবং নবী বংশের লোক। সুতরাং নফল নামাজ পরে যদি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা বা দোয়া করা যায়, তাহলে ফরজ নামাজের পরে আরো বেশী দোয়া করা যাবে, যেহেতু ফরজ নামাজের পরের দোয়া নফল নামাজের পরের দোয়ার চেয়ে অধিক উত্তম। প্রিয় নবীজি (ﷺ) যে ফরজ নামাজের পর দোয়া করেছেন এ ব্যাপারে আরো অনেক প্রমাণ রয়েছে।</span></p>

❏ ফরজ নামাজের পর প্রিয় নবীজি (ﷺ) দোয়া করেছেন

❏ ফরজ নামাজের পর প্রিয় নবীজি (ﷺ) দোয়া করেছেনপ্রিয় রাসূল পাক (ﷺ) প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর দোয়া করেছেন ও দোয়া করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন। যেমন:এ বিষয়ে সহীহ্ রেওয়ায়েতে আছে, ইমাম বুখারী, ইমাম আহমদ, ইমাম আবু দাউদ, ইমাম নাসাঈ, ইমাম বাজ্জার (رحمة الله عليه) প্রমূখ বর্ণনা করেছেন,حَدَّثَنَا الْمُقْرِئُ، حَدّ…

Read more »

❏ ফরজ নামাজের পর দোয়া নিশ্চিত কবুল হয়

<p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;" id="docs-internal-guid-62ac34cc-7fff-d4da-d6b3-173117db9591"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; color: rgb(255, 0, 0); font-weight: 700; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">❏ ফরজ নামাজের পর দোয়া নিশ্চিত কবুল হয়</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরে দোয়া করার অন্যতম কারণ হল, মহান আল্লাহ তা’লার পক্ষ থেকে এই সময় দোয়া কবুল হওয়ার গ্যারান্টি রয়েছে। স্বভাবত’ই যে সময় দোয়া কবুল হওয়ার নিশ্চয়তা রয়েছে ঐ সময় দোয়া করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অতীব জরুরী। বিশুদ্ধ হাদিস দ্বারা জানা যায় ফরজ নামাজের পরে দোয়া তাড়াতাড়ি কবুল হয়। যেমন:</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">ইমাম তিরমিজি ও ইমাম নাসাঈ (رحمة الله عليه) বর্ণনা করেছেন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى الثَّقَفِيُّ الْمَرْوَزِيُّ، قَالَ: حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ غِيَاثٍ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ سَابِطٍ، عَنْ أَبِي أُمَامَةَ رضى الله عنه، قَالَ: قِيلَ يَا رَسُولَ اللهِ: أَيُّ الدُّعَاءِ أَسْمَعُ؟ قَالَ: جَوْفَ اللَّيْلِ الآخِرِ، وَدُبُرَ الصَّلَوَاتِ الْمَكْتُوبَاتِ.    </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">-“হযরত আবু উমামা বাহেলী (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলে পাক (ﷺ) কে জিজ্ঞাসা করা হল যে, কোন দোয়া তাড়াতাড়ি কবুল হয়? প্রিয় নবীজি (ﷺ) বললেন: নিশির শেষ ভাগে এবং প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরে দোয়া তাড়াতাড়ি কবুল হয়।”</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">(তিরমিজি শরীফ, হাদিস নং ৩৪৯৯; ইমাম নাসাঈ: সুনানে কুবরা, হাদিস নং ৯৮৫৬; মেসকাত শরীফ, ৮৯ পৃঃ; ইমাম মোল্লা আলী: মেরকাত শরহে মেসকাত, ৩য় খন্ড, ৪৩ পৃঃ; ইমাম কাস্তালানী: মাওয়াহেবুল্লাদুন্নিয়া, ৪র্থ খন্ড, ১৫৬ পৃঃ; ইমাম মুনজেরী: আত্তারগীব ওয়াত্তারহীব, হাদিস নং ২৫৫০; ইমাম মুগলতাঈ: শরহে ইবনে মাজাহ, ইবনে রাজব হাম্বলী: জামেউল উলুম ওয়াল হিকাম, ২য় খন্ড, ১৪৩ পৃঃ; ইবনে রাজব: ফাতহুল বারী, ১১তম খন্ড, ১৩৪ পৃঃ; ইমাম নববী: আল-আজকার, হাদিস নং ১৮০; রিয়াদুস ছালেহীন, হাদিস নং ১৫০০; ইবনে তাইমিয়া: ফাতওয়ায়ে কুবরা, ২য় খন্ড, ২০৫ পৃঃ; ইবনে তাইমিয়া: মজমুয়ায়ে ফাতওয়া, ২২তম খন্ড, ৪৯২ পৃঃ; মুবারকপুরী: তুহফাতুল আহওয়াজী, ৩০০ নং হাদিসের ব্যাখ্যায়; শাওকানী: নাইলুল আওতার, হাদিস নং ৮০৯; সহীহ্ হাদিস।)</span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">এই হাদিস সম্পর্কে হাফিজুল হাদিস, ইমাম ইবনু হাজার আসকালানী (رحمة الله عليه) ও আল্লামা ইমাম মোল্লা আলী ক্বারী হানাফী (رحمة الله عليه) বলেন,</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;"> أَنَّهُ صَحِيحٌ لِغَيْرِهِ. </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">-“নিশ্চয় এই হাদিস সহীহ্ লি’গাইরিহী।” </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">(ইমাম মোল্লা আলী: মেরকাত শরহে মেসকাত, ৩য় খন্ড, ৪৩ পৃঃ;) </span></p><br><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">এই হাদিস উল্লেখ করে ইমাম তিরমিজি (رحمة الله عليه) বলেন: هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ -“এই হাদিস হাছান।”(তিরমিজি, হাদিস নং ৩৪৯৯;) </span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">নাছিরুদ্দিন আলবানী হাদিসটিকে صحيح لغيره (সহীহ্ লি’গারিহী) বলেছেন।(সহীহ্ তারগীব ওয়া তারহীব, হাদিস নং ১৬৪৮;)</span></p><p dir="ltr" style="line-height:1.38;text-align: justify;margin-top:0.0pt;margin-bottom:0.0pt;"><span style="font-size: 12pt; font-family: "Noto Serif Bengali", serif; font-variant-numeric: normal; font-variant-east-asian: normal; font-variant-alternates: normal; font-variant-position: normal; font-variant-emoji: normal; vertical-align: baseline; white-space-collapse: preserve;">এই হাদিসে الصَّلَوَاتِ الْمَكْتُوبَاتِ (আছ ছালাতিল মাকতুবাত) শব্দদ্বয় বহুবচনের আনা হয়েছে। এখানে الصَّلَوَاتِ হল সকল ফরজ সালাত সমূহ। যেহেতু শব্দটি বহুবচন সেহেতু প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর দোয়া কবুল হওয়ার গ্যারান্টি বা নিশ্চয়তা রয়েছে। বলুন! যে সময় দোয়া করলে দোয়া কবুল হওয়ার নিশ্চয়তা আছে সে সময় দোয়া করা মুসলমানদের উচিৎ নয় কি? অবশ্যই উচিৎ।</span></p>

❏ ফরজ নামাজের পর দোয়া নিশ্চিত কবুল হয়

❏ ফরজ নামাজের পর দোয়া নিশ্চিত কবুল হয়প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরে দোয়া করার অন্যতম কারণ হল, মহান আল্লাহ তা’লার পক্ষ থেকে এই সময় দোয়া কবুল হওয়ার গ্যারান্টি রয়েছে। স্বভাবত’ই যে সময় দোয়া কবুল হওয়ার নিশ্চয়তা রয়েছে ঐ সময় দোয়া করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অতীব জরুরী। বিশুদ্ধ হাদিস দ্বারা জানা যায় ফরজ নামাজের প…

Read more »