ফয়যানে আল্লামা তাফতাযানী رحمه الله

<p> </p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgBrxQlGZa0IiEqpUpWTcU9Y4jdVwH7VEh2Nuf3-2k5LfSQLeDXi9egLBe3r5h8r4XBh2EEktCxfSFOJimcPnutSLaWMQ0iufLwbNdM7_va6T_L3e5MRr0fgagZcraETgS38IgPnsKp7M1eUaqzFre1aHHiaiNteRRNd0DeVLj7NMHyydYeXxRx5pOZcZSu/s3264/20240413_004345.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1866" data-original-width="3264" height="183" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgBrxQlGZa0IiEqpUpWTcU9Y4jdVwH7VEh2Nuf3-2k5LfSQLeDXi9egLBe3r5h8r4XBh2EEktCxfSFOJimcPnutSLaWMQ0iufLwbNdM7_va6T_L3e5MRr0fgagZcraETgS38IgPnsKp7M1eUaqzFre1aHHiaiNteRRNd0DeVLj7NMHyydYeXxRx5pOZcZSu/w320-h183/20240413_004345.jpg" width="320" /></a></div><br /><p></p><p>হযরত আল্লামা সাদ-উদ্দীন তাফতাযানী رحمه الله যার কিতাব আলিম কোর্সের নিসাবে অন্তর্ভুক্ত। তিনি رحمه الله কাজী আবদুর রহমান সিরাজী رحمه الله এর দরসের আসরে সবচেয়ে কম মেধা সম্পন্ন শিক্ষার্থী ছিলেন, বরং কম মেধা সম্পন্নের উদাহরণ তাকে দিয়েই দেয়া হতো। </p><p><br /></p><p>কিন্তু তারপরও তিনি رحمه الله সাহস হারান নি বরং কারো কোন কথাই গ্রাহ্য না করে নিজের পাঠ পড়া এবং মুখস্ত করার জন্য চেষ্টা ও পরিশ্রম অব্যাহত রাখতেন। একদিন তিনি পাঠ মুখস্ত করতে ব্যস্ত ছিলেন, এমন সময় একজন অচেনা ব্যক্তি এসে বললো: সাদ-উদ্দীন! উঠো, চলো আমরা ঘুরতে যাই। তিনি বললেন: আমাকে ঘুরাফেরা করতে সৃষ্টি করা হয়নি। (আমার অবস্থা এমন যে, অধ্যয়ন করার পরও আমি কিছুই বুঝতে পারিনা, তো আমি কিভাবে ঘুরতে যেতে পারি?) একথা শুনে সেই ব্যক্তি চলে গেলো কিন্তু কিছুক্ষণ পর আবারো ফিরে এলো এবং ঘুরতে যেতে বললো। তিনি একই উত্তর দিলেন। </p><p><br /></p><p>সে আবারো চলে গেলো কিন্তু কিছুক্ষণ পর আবারো ফিরে এলো এবং এবার বলতে লাগলো: আপনাকে রাসূলে আকরাম ﷺ ডেকেছেন! একথা শুনে তাঁর শরীরে কম্পন শুরু হয়ে গেলো এবং খালি পায়েই রাসূলে পাক ﷺ এর দীদারের জন্য দৌঁড়ে গেলেন এমনকি শহরের বাইরে‬‎ একটি স্থানে পৌঁছে গেলেন, যেখানে নবীয়ে করীম ﷺ একটি ঘন গাছের ছায়ায় উপবিষ্ট রয়েছেন। হুযুর ﷺ হযরত সাদ-উদ্দীন তাফতাযানী رحمه الله কে দেখে মুচকি হেসে ইরশাদ করলেন: আমি বারবার ডাকার পরও আপনি এলেন না? তিনি খুবই বিনয়ী স্বরে আরয করলেন: ‘ইয়া রাসূলাল্লাহ ﷺ আমি জানতাম না যে, আপনি আমাকে ডাকছেন এবং আপনি তো আমার কম মেধা ও মুখস্তশক্তি সম্পর্কে ভালভাবেই অবগত আছেন, আমি আপনার দরবারে আমার এই রোগ থেকে আরোগ্য প্রত্যাশী।’ হযরত সাআদুদ্দীন তাফতাযানী رحمه الله এর ফরিয়াদ শুনে দয়ার সাগরে জোয়ার এসে গেলো, নবীয়ে রহমত ﷺ ইরশাদ করলেন: তোমার মুখ খোল। তিনি মুখ খুললে প্রিয় নবী ﷺ আপন থুথু মুবারক তাঁর মুখে ঢেলে দিলেন। তাঁর জন্য দোয়া করলেন এবং সফলতার সুসংবাদ প্রদান করে বাড়ি ফিরে যেতে আদেশ করলেন। পরদিন যখন তিনি رحمه الله কাজী আবদুর রহমান সিরাজীর দরসে উপস্থিত হলেন তখন পাঠদান কালে তিনি ওস্তাদ সাহেবের দরসে কিছু জ্ঞানগর্ভ প্রশ্ন করলেন।</p><p><br /></p><p>দরসে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা প্রশ্নের মর্ম বুঝতে পারলো না এবং অহেতুক ও অর্থহীন মনে করে তাঁর কথাকে অগ্রাহ্য করতে লাগলো, কিন্তু তাঁর ওস্তাদ কাজী সাহেব যিনি জ্ঞানের ময়দানে অশ্বারোহী ছিলেন, তাঁর জ্ঞানগর্ব কথা শুনে কান্না শুরু করলেন এবং তাকে উদ্দেশ্য করে বললেন: ‘হে সাদ-উদ্দীন! আজ তুমি তা নও, যা তুমি কাল ছিলে।’ অতঃপর হযরত সাদ-উদ্দীন তাফতাযানী رحمه الله পুরো ঘটনা ওস্তাদ সাহেবের নিকট বর্ণনা করলেন। (শযরাতুয যাহাব, ৭/৬৮)</p><p><br /></p><p>‎‫</p><p>প্রিয় পাঠক, বর্ণিত ঘটনায় যেমনিভাবে প্রিয় নবী, রাসূলে আরবী ﷺ এর হযরত আল্লামা সাদ-উদ্দীন رحمه الله এর প্রতি অনুগ্রহ, দয়া এবং চাহিদা পূরণ করা সম্পর্কে জানা গেলো, তেমনিভাবে এর থেকে আরো অনেকগুলো সুক্ষ্ম বিষয়ের দিকনির্দেশনা অর্জিত হলো।</p><p><br /></p><p>যেমন; ইলমে দ্বীন অর্জন করার জন্য অধ্যবসায়ের চেষ্টা সর্বদা সফল হয়। যেমনটি হযরত আল্লামা সাদ-উদ্দীন رحمه الله এর চেষ্টা এবং অধ্যবসায় তাঁকে সফল করে দিলো। পরবর্তীতে তিনি তাঁর যুগের অনেক বড় আলিমে দ্বীন হয়ে ছিলেন এবং অনেক কিতাবও লিখে গিয়েছেন।</p><p><br /></p><p>মনে রাখবেন! ইলমে দ্বীন অর্জন করার জন্য চেষ্টা করা এমন একটি নেকী, যা মানুষকে সফলতার সিঁড়ি অতিক্রম করতে সাহায্য করে থাকে। জ্ঞানের ময়দানে সফলতার পাশাপাশি দুনিয়া ও আখিরাতের সফলতার উপলক্ষ্য হয়। কেননা, জ্ঞানই মানুষকে হালাল ও হারামের পরিচয় করিয়ে থাকে, ফরয জ্ঞান অর্জন করা আবশ্যক এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উপায়, জ্ঞান আল্লাহ পাকের নির্দেশ সমূহ জানার মাধ্যম, জ্ঞান আম্বিয়ায়ে কিরাম عَلَيْهِمُ السَّلام এর রেখে যাওয়া সম্পদ, জ্ঞানের কারণে মানুষের ফযীলত সৃষ্টির মাঝে প্রকাশ করা হয়েছে, জ্ঞান হলো নূর, জ্ঞান অজ্ঞতাকে দূর করে, জ্ঞান মানুষের অধিকার সম্পর্কে জানা এবং ঝগড়া বন্ধ করার মাধ্যম, জ্ঞান আল্লাহভীতি অর্জনের মাধ্যম, জ্ঞান ইশকে মোস্তফা ﷺ বৃদ্ধি করার মাধ্যম।</p><p><br /></p><p>_Swadhin Attari</p>

ফয়যানে আল্লামা তাফতাযানী رحمه الله

  হযরত আল্লামা সাদ-উদ্দীন তাফতাযানী رحمه الله যার কিতাব আলিম কোর্সের নিসাবে অন্তর্ভুক্ত। তিনি رحمه الله কাজী আবদুর রহমান সিরাজী رحمه الله এর...

আরও পড়ুন »

ঈদুল ফিতর নামাজের নিয়ম

<div><p style="font-size: 1.1em; line-height: 30px; color: rgb(18, 18, 18); font-family: Shurjo_400; letter-spacing: normal;">ঈদের নামাজ খোলা জায়গা, মসজিদ কিংবা যেখানেই পড়া হোক না কেন, অবশ্যই তা জামাতের সঙ্গে পড়তে হবে। জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য যেসব শর্ত প্রয়োজন, ঈদের নামাজ আদায় করার জন্যও একই শর্ত প্রযোজ্য। সুতরাং জামাত ছাড়া ঈদের নামাজ আদায় করা যাবে না।</p><p style="font-size: 1.1em; line-height: 30px; color: rgb(18, 18, 18); font-family: Shurjo_400; letter-spacing: normal;">ঈদের নামাজ</p><p style="font-size: 1.1em; line-height: 30px; color: rgb(18, 18, 18); font-family: Shurjo_400; letter-spacing: normal;">ঈদের নামাজের জন্য কোনো আজান ও ইকামত নেই। তবে জুমার নামাজের মতোই উচ্চ আওয়াজে কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে ঈদের নামাজ আদায় করতে হয়। তবে ঈদের নামাজের পার্থক্য হলো অতিরিক্ত ছয়টি তাকবির দিতে হবে।</p><p style="font-size: 1.1em; line-height: 30px; color: rgb(18, 18, 18); font-family: Shurjo_400; letter-spacing: normal;">প্রথম রাকাতে ‘আল্লাহু আকবার’ বলে হাত বেঁধে অতিরিক্ত তিন তাকবির দিয়ে সুরা ফাতিহা পড়া। দ্বিতীয় রাকাতে সুরা মেলানোর পর অতিরিক্ত তিন তাকবির দিয়ে রুকতে যাওয়া।</p><p style="font-size: 1.1em; line-height: 30px; color: rgb(18, 18, 18); font-family: Shurjo_400; letter-spacing: normal;">নামাজের নিয়ত</p><p style="font-size: 1.1em; line-height: 30px; color: rgb(18, 18, 18); font-family: Shurjo_400; letter-spacing: normal;">ঈদের দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ অতিরিক্ত ছয় তাকবিরের সঙ্গে এই ইমামের পেছনে কিবলামুখী হয়ে আল্লাহর জন্য আদায় করছি...আল্লাহু আকবার।</p></div><div><p style="font-size: 1.1em; line-height: 30px; color: rgb(18, 18, 18); font-family: Shurjo_400; letter-spacing: normal;">প্রথম রাকাত</p><p style="font-size: 1.1em; line-height: 30px; color: rgb(18, 18, 18); font-family: Shurjo_400; letter-spacing: normal;">১. তাকবিরে তাহরিমা ঈদের নামাজে নিয়ত করে তাকবিরে তাহরিমা ‘আল্লাহু আকবার’ বলে হাত বাঁধা। ২. সানা পড়া সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়া তাবারাকাসমুকা ওয়াতাআলা যাদ্দুকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা। ৩. অতিরিক্ত তিন তাকবির দেওয়া। এক তাকবির থেকে আরেক তাকবিরের মধ্যে তিন তাসবিহ পরিমাণ সময় বিরত থাকা। প্রথম ও দ্বিতীয় তাকবিরে উভয় হাত উঠিয়ে তা ছেড়ে দেওয়া এবং তৃতীয় তাকবির দিয়ে উভয় হাত বেঁধে নেওয়া। ৪. আউজুবিল্লাহ-বিসমিল্লাহ পড়া ৫. সুরা ফাতিহা পড়া ৬. সুরা মেলানো। অতঃপর নিয়মিত নামাজের মতো রুকু ও সিজদার মাধ্যমে প্রথম রাকাত শেষ করা।</p><p style="font-size: 1.1em; line-height: 30px; color: rgb(18, 18, 18); font-family: Shurjo_400; letter-spacing: normal;">দ্বিতীয় রাকাত</p><p style="font-size: 1.1em; line-height: 30px; color: rgb(18, 18, 18); font-family: Shurjo_400; letter-spacing: normal;">১. বিসমিল্লাহ পড়া ২. সুরা ফাতিহা পড়া ৩. সুরা মেলানো। ৪. সুরা মেলানোর পর অতিরিক্ত তিন তাকবির দেওয়া। প্রথম রাকাতের মতো দুই তাকবিরে উভয় হাত কাঁধ বরাবর উঠিয়ে ছেড়ে দেওয়া; অতঃপর তৃতীয় তাকবির দিয়ে হাত বাঁধা। ৫. তারপর রুকুর তাকবির দিয়ে রুকুতে যাওয়া। ৬. সিজদা আদায় করে তাশাহহুদ, দরুদ, দোয়া মাসুরা পড়ে সালাম ফেরানোর মাধ্যমে নামাজ সম্পন্ন করা।</p></div>

ঈদুল ফিতর নামাজের নিয়ম

ঈদের নামাজ খোলা জায়গা, মসজিদ কিংবা যেখানেই পড়া হোক না কেন, অবশ্যই তা জামাতের সঙ্গে পড়তে হবে। জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য যেসব শর্ত প্রয়ো...

আরও পড়ুন »

হযর‍ত আলী রা. এর শান

<div>হযর‍ত আবুল মাসাকিন নুরুল আরেফিন মুফতি সাইয়্যেদ সাইফুল ইসলাম বারী (মু.জি.আ)</div><div>হযর‍ত আলী রা. এর শানে বর্ণনা করেছেন,</div><div>নবি ﷺ বলেছেন, </div><div>❝ যার মনে এই বাসনা যে, সে</div><div>১. আদম আলাইহিস সালাম এর ইলমের ঝলক দেখবে,</div><div>২. নূহ আলাইহি সালাম এর তাক্বওয়া বা খোদাভক্তির স্বরূপ দেখবে,</div><div>৩. ইবরাহিম আলাইহিস সালাম এর প্রজ্ঞার বিকিরণ অনুভব করবে, </div><div>৪. মুসা আলাইহিস সালাম এর জালাল আস্বাদন করবে</div><div>এবং ৫. ঈসা আলাইহিস সালাম এর ইবাদাতের একনিষ্ঠতা অনুভব করবে,</div><div>   সে যেন আলী ইবনে আবি তালিব এর প্রতি স্বীয় দৃষ্টিনিবদ্ধ করে।❞</div><div><br></div><div>➤কাযিউল কুযাত শায়খুল ইসলাম ইমামুল মুতাকাল্লিমীন শায়খ 'আদ্বোদ্দীন আল-ই—জি 'মাওয়াক্কিফ' কিতাবে লিখেছেন হাদিসটি। </div><div>➤এছাড়া সৈয়্যদ মাহমুদ আলুসী 'শরহে খরিদাতুল গায়বিয়াহ' গ্রন্থে, </div><div>➤সাইয়্যিদ নুরউদ্দীন সামহুদী 'জাওয়াহিরুল ইকদাইন' এবং 'আল-আশরাফ' গ্রন্থে, </div><div>➤আস-সুফুরি 'নুজহাতুল মাজালিস' গ্রন্থে, </div><div>➤হাফেযুল আসর মুফতি মুহিবুদ্দিন খতিব 'যাখায়েরুল ওকবা' গ্রন্থে, </div><div>➤খতিব মুওয়াফফাক আল-মক্কি স্বীয় 'মানাকিব' গ্রন্থে ইমাম বায়হাক্বির সনদে  এই হাদিস উল্লেখ করেছেন।</div>

হযর‍ত আলী রা. এর শান

হযর‍ত আবুল মাসাকিন নুরুল আরেফিন মুফতি সাইয়্যেদ সাইফুল ইসলাম বারী (মু.জি.আ) হযর‍ত আলী রা. এর শানে বর্ণনা করেছেন, নবি ﷺ বলেছেন,  ❝ যার মনে এই ...

আরও পড়ুন »

খরচের ভয়ে বিয়ে না করা কেমন?

<p> </p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh4Cal4KyqL43bZlDJTRWXVCL9RqNkMyKwHywj7GtwQg4ubQAQJQiNVRGrkiISh66aBjZr4EayHtv_EJa-BCqmJPe62s-mPhhX6aPOvN6_9USctpkXNiRfn957YBmzidUjdxTccoXEckUWCl3udFEnbVBvHgqb7tv2864sm2C-2rywvJF7rYhDGcsn0lmnN/s3264/20240319_213726.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="3264" data-original-width="3264" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh4Cal4KyqL43bZlDJTRWXVCL9RqNkMyKwHywj7GtwQg4ubQAQJQiNVRGrkiISh66aBjZr4EayHtv_EJa-BCqmJPe62s-mPhhX6aPOvN6_9USctpkXNiRfn957YBmzidUjdxTccoXEckUWCl3udFEnbVBvHgqb7tv2864sm2C-2rywvJF7rYhDGcsn0lmnN/s320/20240319_213726.jpg" width="320" /></a></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">❑ প্রশ্ন: কেউ যদি এই ভয়ে বিয়ে না করে যে, পরিবার চালানো সহজ কথা নয়, বিয়ের পর দায়িত্ব অনেক বেড়ে যায়; তবে তার ব্যাপারে আপনার অভিমত কী?</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">উত্তর: </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">যদি কোনো ভালো প্রস্তাব পেয়ে যায় এবং বিয়ের খরচ বহন করার পাশাপাশি থাকার ঘর ও ভরণপোষণের সক্ষমতাও রাখে, তবে বিয়ে করে নেয়া উচিত। যে আসবে, সে নিজের রিযক নিয়েই আসবে। তাছাড়া সন্তান জন্মালে সেও তার রিযক নিয়েই পৃথিবীতে আসবে। কুরআনে পাকে এসেছে:</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">কানযুল ঈমানের অনুবাদ: ‘আর আপন সন্তানদের হত্যা করো না দারিদ্রতার ভয়ে। আমি তাদেরও রিযিক দিবো এবং তোমাদেরও। নিশ্চয়ই তাদের হত্যা করা মহাপাপ।’ (পারা: ১৫, সূরা বনী ইসরাইল: ৩১)</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">মনে রাখবেন, রিযিক প্রদানকারী হলেন আল্লাহ পাক। </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">উত্তর প্রদান করেছেন: আমীরে আহলে সুন্নাত دامت بركاتهم العاليه </div><div class="separator" style="clear: both; text-align: left;">[মাদানী মুযাকারা, তারাবির নামাযের পর, ১১ই রমযান শরীফ ১৪৪১ হিজরি]</div><br /><p></p>

খরচের ভয়ে বিয়ে না করা কেমন?

  ❑ প্রশ্ন: কেউ যদি এই ভয়ে বিয়ে না করে যে, পরিবার চালানো সহজ কথা নয়, বিয়ের পর দায়িত্ব অনেক বেড়ে যায়; তবে তার ব্যাপারে আপনার অভিমত কী? উত্তর:...

আরও পড়ুন »

শিশুর মৃত্যুর পর আক্বীকা করার বিধান কি?

<p> </p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgY7sU3f91rQBn_-7pCr9humHA9o610F5mUYmpmHxRBSZo_8ztaK7gS_xddGcmWFFoYLDmF_KpPxcybQK5t0Nz0xIkoiKjb1WEJbOjz5adBMFyMGY8uU7S0T9hkF_J3M0kZugHeBYLG9aTQs800cQ7vgIUA41EqRiwQzuuAzbsk-JdiZN8d3ilsZwx01GvI/s3264/20240315_001248.jpg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="3264" data-original-width="3264" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgY7sU3f91rQBn_-7pCr9humHA9o610F5mUYmpmHxRBSZo_8ztaK7gS_xddGcmWFFoYLDmF_KpPxcybQK5t0Nz0xIkoiKjb1WEJbOjz5adBMFyMGY8uU7S0T9hkF_J3M0kZugHeBYLG9aTQs800cQ7vgIUA41EqRiwQzuuAzbsk-JdiZN8d3ilsZwx01GvI/s320/20240315_001248.jpg" width="320" /></a></div><p><br /></p><b>প্রশ্ন: এ ব্যাপারে শরীয়তের সম্মানিত আলিম ও মুফতিয়ানে কিরাম কী বলবেন যে, শিশুর মৃত্যুর পরও কি তার আক্বীকা করা যাবে</b>?<p></p><p><br /></p><p>উত্তর:</p><p>‎‫بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ‬‎</p><p>‎‫الْجَوَابُ بِعَوْنِ الْمَلِكِ الْوَهَّابِ اللَّهُمَّ هِدَايَةَ الْحَقِّ وَالصَّوَابِ‬‎ </p><p><br /></p><p style="text-align: justify;">সন্তান লাভের কারণে আল্লাহ পাকের প্রদত্ত নেয়ামতের কৃতজ্ঞতা আদায়স্বরূপ আকিকা করা হয়। যেহেতু সন্তানের ইন্তিকালের মাধ্যমে এ নেয়ামত শেষ হয়ে যায় এবং নেয়ামত শেষ হওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশের সুযোগ থাকে না, সেহেতু সন্তানের মৃত্যুর পর আর আকিকা হতে পারে না।</p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p>وَاللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَآلِهِ وَسَلَّم </p><p><br /></p><p><b>ফতোয়া প্রদানকারী:</b></p><p><b>মুফতি ফুজায়েল রযা আত্তারী</b> حفظه الله</p>

শিশুর মৃত্যুর পর আক্বীকা করার বিধান কি?

  প্রশ্ন: এ ব্যাপারে শরীয়তের সম্মানিত আলিম ও মুফতিয়ানে কিরাম কী বলবেন যে, শিশুর মৃত্যুর পরও কি তার আক্বীকা করা যাবে ? উত্তর: ‎‫بِسْمِ اللَّه...

আরও পড়ুন »

গিয়ারভী ওয়ালে পীর!

<p> </p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjJj5_HeYNDev_MlKPwrBMclTHuGf8XrOHPy2nxZxID4XmNvmftmgCCS0SpX7XBx-S43at2fqSk1opPB18XmtfHOw1aABSlWIBYfOSKtUX96_eaRqnzoSEC5a28URim-zeYEqqK2JmnGkt9KYSlqto9CjPyZmiXFeQr5EalrqIIxdma9fZbQKh2juE_9fYH/s1080/FB_IMG_1710157643529.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="1080" data-original-width="1080" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjJj5_HeYNDev_MlKPwrBMclTHuGf8XrOHPy2nxZxID4XmNvmftmgCCS0SpX7XBx-S43at2fqSk1opPB18XmtfHOw1aABSlWIBYfOSKtUX96_eaRqnzoSEC5a28URim-zeYEqqK2JmnGkt9KYSlqto9CjPyZmiXFeQr5EalrqIIxdma9fZbQKh2juE_9fYH/s320/FB_IMG_1710157643529.jpg" width="320" /></a></div><br /><p></p><p style="text-align: justify;">পবিত্র কোরআনে ১১তম পারার, ১১তম রুকুতে, সূরা ইউনুসের ৬২ নং আয়াতে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, কানযুল ঈমানের অনুবাদ: ‘শুনে নাও; নিশ্চয়ই আল্লাহর ওলীগণের না কোনো ভয় আছে, না কোনো দুঃখ।’</p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">আর শাহেনশাহে বাগদাদ, হুযুর গাউসে পাক رحمه الله ছিলেন আল্লাহর পাকের ওলীদের মধ্যে অন্যতম। এই ১১ এর নিসবত নিয়ে তিনি দুনিয়াতে আগমন করেন। তিনি পিতার দিক থেকে রাসূলে পাক ﷺ এর প্রিয় নাতী সায়্যিদুল আসখিয়া ইমাম হাসান মুজতবা رضي الله عنه এর ১১তম নাতী।</p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">তিনি ১ম রমযান শরীফে সোমবার সুবহে সাদিকের সময় দুনিয়াতে জন্মগ্রহণ করেন। যেদিন তিনি জন্মগ্রহণ করেন সেদিন জিলান শহরে ১১ শতাধিক শিশুর জন্ম হয়েছিল এবং সবাই ছেলে ছিল। আর তাদের সবাই আল্লাহ পাকের ওলীদের অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন।</p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">তিনি رحمه الله ৫৬১ হিজরী মোতাবেক ১১ই রবিউস সানিতে দুনিয়া থেকে বিদায় নেন। এবং আজও লাখো-কোটি আশিকানে আউলিয়া এই তারিখে তাঁর পবিত্র ওরস মোবারক উদযাপন করে।</p><p style="text-align: justify;"><br /></p><p style="text-align: justify;">‘মুহাম্মদ ﷺ কা রাসূল-ও মে হ্যায় যেসে মার্তাবা আলা,</p><p style="text-align: justify;">হ্যায় আফজাল আউলিয়া মে ইউ হি রুতবা গাউসে আযম কা’</p><p>–স্বাধীন আত্তারী</p>

গিয়ারভী ওয়ালে পীর!

  পবিত্র কোরআনে ১১তম পারার, ১১তম রুকুতে, সূরা ইউনুসের ৬২ নং আয়াতে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, কানযুল ঈমানের অনুবাদ: ‘শুনে নাও; নিশ্চয়ই আল্লাহর ওল...

আরও পড়ুন »